Qari Jubayer Ahmad Tasrif
ক্বারি জুবায়ের আহমাদ তাশরিফ হলেন একজন জনপ্রিয় বাংলাদেশী তরুন বক্তা। তিনি (২৩ শে ফেব্রুয়ারি ২০০১) সালে গাজীপুরে জন্ম গ্রহন করেন।
ওয়াজের পাশাপাশি নাশিদেও ফাস্ট হাফেজ কারী জুবায়ের আহমাদ তাশরীফ।
Early Life
বিশ্বের সমস্ত মুসলিম কান্ট্রির বিশেষ একটি হলো আমাদের বাংলাদেশ, এই দেশের মানুষ ইসলাম প্রিয় তাই প্রায় জেলায়,থানায়,গ্রামে ইসলাম শিখতে মানুষ ওয়াজ মাহফিল করে, ওয়াজ শুনতে সবাই বেশ আগ্রহী, আর ওয়াজের পাশাপাশি ইসলামি সংগীত শুনতেও জনগণ পছন্দ করেন, তাই বাংলাদেশের বিভিন্ন শিল্পী নিয়ে তারা ইসলামি সংগীতও শুনেন তারা।
আর এরই মধ্যে যদি একজনের কাছেই পাওয়া যায় কুরআনের তিলাওয়াত, ইসলামি সংগীত, এবং বয়ান তাহলে তার প্রাধান্যটা একটু বেশিই, সেরকমই একজন বর্তমান সেলিব্রিটি হয়ে উঠেছেন হাফেজ কারী জুবায়ের আহমাদ তাশরীফ।
Career & Award
কুরআন তিলাওয়াতে বাংলাদেশে বহুবার তিনি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন, এমনকি নাশিদ গেয়েও কোটি মানুষের মন জয় করেছেন জুবায়ের আহমাদ তাশরীফ, আর ওয়াজ শুনলে তো আরো বেশি ভালো লাগে, তার বয়ানে থাকে অসংখ্য কোরআনের আয়াত,থাকে অসংখ্য হাদিসের রেফারেন্স, এবং বিভিন্ন শিক্ষনীয় বিষয়।
ইতিমধ্যেই হাফেজ কারী জুবায়ের আহমাদ তাশরীফ শুধু বাংলাদেশ নয় বরং দেশের বাহিরেও বেশ পরিচিত হয়ে উঠেছেন, যুবকদের মোবাইলে ও কম্পিউটারে রয়েছে তার ওয়াজ, কোরআন তিলাওয়াত, নাশিদ, এমনকি আইডল হিসেবেও বহু যুবক মানতে চান জুবায়ের আহমাদ তাশরীফকে।
Personal Life
তরুণ বক্তা হাফেজ কারী জুবায়ের আহমাদ তাশরীফের জন্মস্থান গাজীপুর। তার পিতা মাওলানা হেদায়েতুল্লাহ নূরী, তিনিও একজন আলেম।
জুবায়ের আহমাদ তাশরীফ বর্তমানে পড়াশোনার পাশাপাশি খতিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন মুহাম্মাদিয়া জামে মসজিদ, তুরাগ,ঢাকা। তরুণ বক্তা জুবায়ের আহমাদ তাশরীফের Jubayer Ahmad Tasrif নামে ব্যক্তিগত পেইজ রয়েছে রয়েছে যেটিতে ২ লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ যুক্ত রয়েছেন। পেইজটিতে তার ব্যক্তিগত পোস্ট বয়ান তিলাওয়াত নাশিদ ও লাইভ শেয়ার করেন তিনি।
Vision
হাফেজ কারী জুবায়ের আহমাদ তাশরীফের ভবিষ্যৎ ইচ্ছা হলো সে এ জীবনে আল কোরআনের বাণী ও হাদিসের বাণী মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌছে দিতে চান। কুরআনের তাফসিরে কাটাতে চান তার জীবন। এবং ভালো মানের একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলারও আশা আছে তার। সে জন্য সবার কাছে উনি দুয়া চেয়েছেন মহান আল্লাহপাক যেন তাকে দ্বীনের জন্য কবুল করেন এবং নেক হায়াত দান করেন আমিন।